মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৯:৫২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম
গাইবান্ধায় লাইসেন্সবিহীন ১৭৯ অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদে রুল মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ভুমিকা শীর্ষক সভা গাইবান্ধার সাত উপজেলার মাঠে পাকা ধানঃ ক্ষতি আশঙ্কায় কৃষকরা সুন্দরগঞ্জে ভাড়াটে বাহিনী দিয়ে ধান কাটার অভিযোগ ঃ আটক ২ সুন্দরগঞ্জে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১০ চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামীলীগের ৬ প্রতিদ্বন্দ্বী গোবিন্দগঞ্জে ১ ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা ২ মহিলা গ্রেফতার ভরতখালী জয় কালী মন্দিরে মনোবাসনা মেলা জমে উঠেছে বিভিন্ন সংকটে জর্জরিত গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গাইবান্ধায় তীব্র তাপদাহের পর স্বস্তির বৃষ্টি গোবিন্দগঞ্জে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন

শহর রক্ষা বাঁধ সংলগ্ন নতুন ব্রীজ, ডেভিড কোম্পানীপাড়া এবং মসজিদ সংলগ্নন এলাকা অরক্ষিত

শহর রক্ষা বাঁধ সংলগ্ন নতুন ব্রীজ, ডেভিড কোম্পানীপাড়া এবং মসজিদ সংলগ্নন এলাকা অরক্ষিত

স্টাফ রিপোর্টারঃ গাইবান্ধা শহর রক্ষা বাঁধের নতুন ব্রীজ রোড, ডেভিড কোম্পানীপাড়া ও বাহারবন্দ এলাকা এবং ডেভিড কোম্পানীপাড়ার আদমজি মসজিদ এলাকা করোনা ভাইরাস সংক্রমণের আশংকায় এখন অরক্ষিত। ফলে গোটা ডেভিড কোম্পানীপাড়া এলাকাসহ এবং পার্শ্ববর্তী ঘাঘট নদীর নতুন ব্রীজ, বাহারবন্দ, ব্রীজ রোড, সরকারপাড়া, দশানীসহ গোটা শহর এলাকাই করোনা ভাইরাস সংক্রমিত হওয়ার মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে।
উল্লেখ্য, ডেভিড কোম্পানীপাড়া এলাকার বাঁধ থেকে অবৈধ দোকানপাট এবং বসতবাড়ি উচ্ছেদ করা হলেও বাঁধের নিচেই তারা বসতবাড়ি গড়ে তুলে বসবাস করছে এবং দোকানপাট তুলে আবার অবাধে ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করেছে। ফলে নতুন ব্রীজ থেকে শুরু করে ডেভিড কোম্পানীপাড়া এবং বাহারবন্দ গোটা বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধটি সকাল থেকে রাত অবদি জমজমাট লোকের আড্ডা খানায় পরিণত হয়। দিনে এবং রাতে বাঁধের বিভিন্ন এলাকায় সংলগ্ন বসতবাড়িগুলোতে লুডু খেলাসহ নানা রকম খেলাধুলার আড়ালে জুয়া খেলাও চলে বলে এলাকাবাসির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে।
এছাড়াও নতুন ব্রীজ এলাকার মধু বিড়ি ফ্যাক্টরীর পেছনে শিশু পার্কটি এখন দিন-রাত ২৪ ঘন্টাই বড়দের আড্ডা খানায় পরিণত হয়েছে। তদুপরি শিশুদের খেলাধুলার ক্ষেত্রেও নিরাপদ দূরত্ব মানা হচ্ছে না। এছাড়া ডেভিড কোম্পানীপাড়ার পশ্চিম পাশে আদমজি মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় সকাল থেকে রাত অবদি জমজমাট আড্ডা এবং দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ফুটবল-ক্রিকেট খেলার আখড়ায় পরিণত হয়েছে। লোকজনের সার্বক্ষনিক ভীড়ে এই এলাকাটি করোনা ভাইরাসের সবচাইতে ঝুঁকিপূর্ণ বলে এলাকাবাসি মনে করছেন।
এব্যাপারে এলাকাবাসির পক্ষ থেকে সদর থানা কর্তৃপক্ষ, পুলিশ ফাঁড়ি এবং পৌরসভার মেয়রকে অভিযোগ জানানো হয়েছে। অভিযোগ জানানোর পর সীমিত পর্যায়ে পুলিশি তৎপরতা চালানো হলেও অবস্থার কোন উন্নতি হয়নি। পুলিশ চলে যাওয়ার পরেই আবার তা পূর্ব অবস্থায় ফিরে আসছে এবং অবস্থার আরও উত্তরাত্তর অবনতি ঘটছে।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

নিউজটি শেয়ান করুন

© All Rights Reserved © 2019
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com