শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০২:২৪ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টারঃ সুন্দরগঞ্জে লাম্পিস্কিন রোগ ছড়িয়া পরেছে। গরুর শরীরে ক্ষত হয়ে মারা যাচ্ছে গরু, খামারিরা আতঙ্কে। প্রানী সম্পদ দপ্তরের নেই নজরদারি। ২০ টিরও বেশি গরু মারা গেছে আক্রান্ত অনেক স্থানীয় কবিরাজ, পল্লিচিকিৎসকদের মাধ্যমে দেয়া হচ্ছে চিকিৎসা । উপজেলা প্রানী সম্পদ দপ্তরের ডাক্তারদের নেই কোনো তৎপরতা । উপজেলার ১৫ টি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় এ রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। ৫০% গরুর শরীরে এ রোগ দেখা দিয়েছে। এরোগের তেমন কোনো চিকিৎসা নেই বলে জানান দুই জন পল্লিচিকিৎসক। গরু খামারীরা প্রানী সম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তা ফুজলুল করিমকে চিকিৎসার জন্য ডাকলেও অফিসের বাইরে আসতে নারাজ তিনি। তিনি গরু অফিসে নিয়ে যেতে বলেন। এ রোগীর গরুর শরিরে দেখা দিলে প্রচুর ব্যাথা হওয়ার কারনে হাটাচলা করতে পারে না গরু, ফলে পল্লিচিকিৎসকেরাই একমাত্র ভরসা খামারীদের। কখনো কখনো অফিসের কর্মচারিরা গরুর চিকিৎসা দেয়ার জন্য মাঠে আসলেও তাদেরকে বাড়তি একহাজার থেকে দেড় হাজার টাকা ভিজিট দিতে হয়। সরেজমিনে দেখা গেছে ছাপরহাটি গ্রামের ইদ্রিস আলী, কছর আলী, সতিরজান গ্রামের খয়বর হোসেন,শান্তিরাম গ্রামের আমজাদ হোসেন, বাবলু মিয়া, বেলকা গ্রামের বিপ্লব, রামজীবন গ্রামের আলেপ উদ্দিন কঞ্চিবাড়ী গ্রামের বাদশা মিয়া, খামারপাঁছগাছি গ্রামের রাকিজুল ইসলাম ও উত্তর ধর্মপুর গ্রামের তাজুল ইসলাম, এদের সকলের একটি করে গরু লাম্পি রোগে মারা গেছে। এ রোগটি মশা মাছির মাধ্যমে দ্রত ছরিয়ে পড়েছে। পল্লিচিকিৎকদের এ রোগ সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকায় গরু খামারী ও গৃহস্থদের চিকিৎসায় ২০/২৫ হাজার টাকা পযন্ত চিকিৎসার ব্যায় করেও সুফল পাচ্ছে না। এব্যাপারে প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা ফজলুল করিমের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেস্টা করা হলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!