মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:২৬ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টারঃ ফল মানুষের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির জন্য বিশেষ চাহিদা পূরণ করে। ফল খেতে ভাল বাসে না এমন মানুষ খুব একটা চোখে পড়ে না। সাধ্য থাকুক বা না থাকুক সকলেই চান পরিবারের সদস্যদের মুখে একটু হলেও ফল তুলে দিতে। পলাশবাড়ী চৌমাথায় ও গাইবান্ধা স্ট্যান্ডে যাওয়া মাত্রই নজর কাড়ে রংবেরঙ এর বাহারি ফল। মনে হয় ক্রেতাদের অপেক্ষায় বাগান সাজিয়ে বসে আছেন ফল ব্যবসায়ীরা। সাধের বাহিরে দাম হওয়ায় ফল ক্রয় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ক্রেতাদের। অপরদিকে ফলের চড়া দামে বাজারে ক্রেতার উপস্থিতি কম থাকায় হতাশায় ফল ব্যবসায়ীরা।
পলাশবাড়ী চৌমাথা, গাইবান্ধা ষ্টান্ডে, উপজেলা গেট, জনতা ব্যাংক মোড়, কালিবাড়ি বাজারের ফলের প্রতিটি দোকানে শোভা পাচ্ছে দেশি-বিদেশি বাহারি রকমের ফল। সপ্তাহের ব্যবধানে ও বিদেশি ফলের দাম পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। হাত বদলেই বেড়েছে দেশীয় ফলের দাম। আমদানি কম থাকায় দাম নাগালের বাহিরে বলে মনে করেন ফল ব্যবসায়ীরা।
বাজারে দেশীয় ফল জলপাই বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬০ টাকা দরে, দেশি মালটা ৮০ টাকা, পেয়ারা ৭০ টাকা, পেঁপে ৬০ থেকে ১২০ টাকা, আনারস ৭০ থেকে ৮০ টাকা, আমলকি প্রতি কেজি ৪০০ টাকা আমড়া ৮০ টাকা। ড্রাগন বিদেশি ফল হলেও দেশি উৎপাদন হচ্ছে। প্রতি কেজি ড্রাগন বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা।
ঐ দিকে আবার বিদেশি ফলের মধ্যে ছোট আপেল ২৭০ টাকা, ঘুঘু আপেল ৩০০ টাকা, মাল্টা ৩২০ টাকা, আনার ৪৮০ টাকা থেকে ৫২০ টাকা, কমলা ৩৪০ টাকা, সাদা আঙ্গুর ৬০০ টাকা, লাল আঙ্গুর ৪৬০ টাকা।