সাদুল্লাপুর থকেে খোরশদে আলম: নভিৃত গ্রামাঞ্চলরে কৃষক নুরুল হক। নানান ফলস উৎপাদনই তার নশো-পশো। এরই মধ্যে আবাদ করছেনে পুষ্টসিমৃদ্ধ ফল ড্রাগনরে। টানা চার বছর ধরে এই ফল বক্রিি করে ঘুরয়িছেনে ভাগ্যরে চাকা। প্রতি মৌসুমে এখান থকেে আয় করছনে লাখ-লাখ টাকা। দব্বিি চলছে এই কৃষকরে সংসার। সাদুল্লাপুর উপজলোর জামালপুর ইউনয়িনরে আরাজী জামালপুর মৌজায় দখো গছে-ে ড্রাগন ফুল-ফলরে সমাহার। এই ক্ষতে পরর্চিযায় ব্যস্ত ছলিনে কৃষক নুরুল হক।
খোঁজ নয়িে জানা যায়, জামালপুর ইউনয়িনরে বড় জামালপুর গ্রামরে আব্দুস সামাদ মণ্ডলরে ছলেে নুরুল হক। কৃষি পরবিারই তার জন্ম। তাই কৃষি কাজই নশো ও পশো। যুগ যুগ ধরে নানা ফসল উৎপাদনে সাংসারকি চাহতিা পূরণ করে চলছনে। এরই ধারাবাহকিতায় গত চার বছর আগে অধকি লাভরে আশায় আবাদ করছেে বদিশেী জাতরে ড্রাগন। সইে সময়ে ময়মনসংিহরে মধুপুর এলাকা থকেে এই চারাগুলো সংগ্রহ করা হয়। তার নজিস্ব ২৬ শতক জমতিে সাড়ে ৩ হাজার ড্রাগন চারা রোপন করছেনে তনি।ি অধকি ফলনও পাচ্ছনে। বাজারে চাহদিা ও দাম রয়ছেে ভালো। এর ফলে র্আথকি স্বচ্ছলতা ফরিছেে তার সংসার।ে চলতি মৌসুমওে রয়ছেে বাম্পার ফলনরে সম্ভাবনা রয়ছেে বলে জানালনে নুরুল হক।
ড্রাগন চাষ সর্ম্পকে কৃষি বভিাগ থকেে জানা গছে,ে উঁচু ও মাঝারি উঁচু র্উবর জমতিে ড্রাগন চাষাবাদ উপযোগ।ি মধ্য এপ্রলি থকেে মধ্য অক্টোবর র্পযন্ত ড্রাগন ফলরে কাটংি চারা রোপন করতে হয়। এ সময় থকেে এক-দড়ে বছররে মধ্যে ফল আসা শুরু কর।ে একবার চারা রোপন থকেে টানা ১২ বছর ফল নওেয়া যায়।
কৃষক নুরুল হক জানান, প্রাথমকিভাবে ২৬ শতক জমতিে ড্রাগন চাষ করছেনে। ইতোমধ্যে ফল সংগ্রহ ও বক্রিি শুরু করা হচ্ছ।ে গত চার বছরে ৮ লক্ষাধকি টাকার ড্রাগন বক্রিি করছেনে। চলতি মৌসুমে ২ লক্ষাধকি টাকা ড্রাগন বক্রিরি সম্ভাবনা রয়ছে।ে এভাবে টানা ১২ বছর ফল সংগ্রহ করা যাব।ে
উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লক্সেরে পরবিার পরকিল্পনা র্কমর্কতা ডাঃ শাহীনুল ইসলাম মন্ডল বলনে, ড্রাগন ফল-এ অত্যান্ত পুষ্টগিুণ রয়ছে।ে এতে ভটিামনি সি মনিারলেসহ অন্যান্য গুণ পাওয়া যায়। সাদুল্লাপুর উপজলো কৃষি র্কমর্কতা মতউিল আলম বলনে, ড্রাগন চাষ অত্যান্ত লাভজনক। পরকিল্পতিভাবে যে কউে আবাদ করলে অনায়াসে লাভবান হবনে। সইে সঙ্গে কৃষক নুরুল হককে লাভবান করতে র্সাবকি সহযোগীতা অব্যাহত রয়ছে।ে