শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন
সুন্দরগঞ্জ থেকে আঃ মতিন সরকারঃ নরেবড়ে সাঁকো ঝুকি নিয়ে পারাপার করতে হচ্ছে পথচারিকে। প্রতি বছর বন্যার পরে এবং আগে চরবাসির একটায় চিন্তা খোর্দ্দার বুড়াই সাঁকোটির উপর দিয়ে সারা বছর পরিবার পরিজন নিয়ে চলাচল করা যাবে কি না। আর তখনেই দাবি উঠে সাঁকোটির সংস্কার ও মেরামতের । কে মেরামত করবে তা নিয়ে ভাবনার শেষ নাই চরবাসির। দীর্ঘদিন থেকে স্থানীয়দের সহায়তা, স্বেচ্ছাশ্রম, ইউনিয়ন পরিষদ, বিদে্যুাৎসাহী ব্যাক্তিবর্গ ও স্থানীয় সাংসদের আর্থিক অনুদানে নির্মাণ করা হত সাঁকোটি। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নের খোদ্দা, চর খোদ্দা, লাঠশালা, বৈরাগী পাড়া, মন্ডলপাড়া গ্রাম ও কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজড়া এবং গুনাইগাছ ইউনিয়নের চরবিরহীম, সাধুয়া, দামারহাট, নাগড়াকুড়া, কালপানি, হুকাডাঙ্গা ও থেথরাই গ্রামের কমপক্ষে ১৫ হাজার মানুষ প্রতিনিয়ত খোর্দ্দা ক্যানেলের ( তিস্তার শাখা নদী) উপর বুড়াইল সাঁকো দিয়ে চলাচল করে। দুই উপজেলার মানুষের সেতু বন্ধনের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে সাঁকাটি। এ ছাড়া হাজারও স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থী এবং দুই উপজেলায় সরকারি বেসরকারি চাকরিজীবীরা প্রতিদিন চলাচল করে থাকেন সাঁকোর উপর দিয়ে।
উপজেলা নিবার্হী অফিসার কাজী লুতফুল হাসান জানান, দীর্ঘ দিন বন্যার কারনে চরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা মারাত্বক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করে সাঁকোটি মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে। ।