শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৫৬ অপরাহ্ন

সুন্দরগঞ্জের যুবরাজকে দেখার জন্য ভিড় করছে দূর-দূরান্তের ক্রেতারা

সুন্দরগঞ্জের যুবরাজকে দেখার জন্য ভিড় করছে দূর-দূরান্তের ক্রেতারা

সুন্দরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ দেশীয় পদ্ধতিতে লালন পালন করা সুন্দরগঞ্জ উপজেলার যুবরাজ বিক্রয়ের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। নজরকাড়া কালো রং আর বিশালাকৃতির যুবরাজকে পরম যতে বড় করেছেন সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শৌখিন খামারি বাদল খন্দকার যেমন নাম তার তেমনি আচরণ, রোদে যেতে পারে না। দিনের বেশিরভাগ সময় ফ্যানের নিচে রাখতে হয়। খাওয়ার তালিকায় রুচির পরিচয় মিলেছে যুবরাজের। স্বাভাবিক খাবারের সঙ্গে দিতে হয় কলা, ছোলা ও মুসুর ডাল। হয়তো গাইবান্ধা জেলার সবচেয়ে বড় কোরবানির পশু যুবরাজ। যুবরাজকে দেখতে বাদলের বাড়ীতে মানুষ ভীড় জমাচ্ছে। ২৭ মণ ওজনের কালো রঙের দৃষ্টিনন্দন যুবরাজের দাম হাঁকা হচ্ছে ৯ লক্ষ টাকা। যুবরাজকে দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছে দূর-দূরান্তের ক্রেতাগণ। তবে কোনো ক্রেতাই কাক্সিক্ষত দাম না করায় যুবরাজকে বিক্রয় করা নিয়ে চিন্তায় আছেন খামারিবাদল খন্দকার। যুবরাজের মালিক বাদল খন্দকার বলেন বাড়িতে পালন করা ফ্রিজিয়ান জাতের গাভী থেকে যুবরাজের জন্ম। জন্মের পর এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে সবার নজর কাড়ে যুবরাজ। যুবরাজের বয়স এখন প্রায় চার বছর। ওজন হয়েছে ২৭ মণ। প্রতিদিন যুবরাজের খাবার জন্য ব্যয় হয় সাড়ে তিনশত থেকে চারশত টাকা। যুবরাজকে বিক্রয় করা নিয়ে চিন্তায় আছি। আশা করেছিলাম অন্তত ১০ লক্ষ টাকা বিক্রি করা যাবে। কিন্তু করোনাকালে কেউ কাক্সিক্ষত দাম করেনি। যুবরাজকে বিক্রয় করা নিয়ে চিন্তায় আছি অন্তত ১০ লক্ষ টাকা বিক্রি করা যাবে। কিন্তু করোনাকালে কেউ কাক্সিক্ষত দাম করেনি।

নিউজটি শেয়ান করুন

© All Rights Reserved © 2019
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com