বৃহস্পতিবার, ১১ অগাস্ট ২০২২, ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টারঃ বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। অর্থাৎ বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশে এখন আর ছয় ঋতুতে নেই মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর পুরোপুরি সক্রিয় থাকায় দেশে বৃষ্টি পাতের প্রবণতা বেড়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। বৃষ্টি সাথে ভারত থেকে নেমে আসা ঢলে বাড়ছে অধিকাংশ নদনদীর পানি। আর পানিবৃদ্ধির ফলে বিভিন্ন স্থানে নদীভাঙন তীব্র হচ্ছে। যমুনা, বহ্মপুত্র, তিস্তা, করতোয়া, ঘাঘটসহ সব নদ- নদীতে পানি কমতে শুরু করলেও নদী ভাঙ্গনে ঘরবাড়ি, মসজিদ, জমিজমা হারিয়ে নিঃস্ব হলেও ভাঙনে দিশেহারা মানুষ। এই ভাঙ্গন ঠেকাতে না পারলে হয়তো বিলিন হতে পারে ঘড়বাড়ীসহ বাজার, স্কুল, মাদরাসা, মসজিদ,স্বাস্থ্য কেন্দ্রসহ নানা প্রতিষ্ঠান। সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর, বনগ্রাম, দামোদরপুর ইউনিয়নের নদীর ভাঙনে প্রায় তিন শতাধিক ঘরবাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে তারা এখন অন্যত্র বসবাস করছে । সাদল্লাপুর উপজেলায় নদী তীরবর্তী অর্থাৎ উপজেলার ১ নং রসুলপুর ইউনিয়নে সরেজমিন দেখা যায় রসুলপুর গ্রামের মহিষবান্দি, পালপাড়া, মধ্যপাড়া শাহপাড়া, শিলপাড়া, চরপাড়া, কুঠিপাড়া,সোনারপাড়ায় যে হারে নদী ভাঙন শুরু হয়েছে তাতে নদীপাড়ে প্রায় সাড়ে তিন কিঃ মিঃ নদী ভাঙ্গনের চিত্র ঘুরে দেখেন এমপির প্রতিনিধি এ্যাড ঃ আনোয়ারুল আজীম সঙ্গে ছিলেন মতিয়ার রহমান, হাসানুল হুদা রাশেদ, হাবিব,আমিনুল, রিপন প্রমুখ।