শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩, ১১:৪২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম
সাপমারা ইউনিয়ন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত শিক্ষা ব্যাবস্থা উন্নত আধুনিক ও শিক্ষার মান উন্নয়নের কৃতিত্ব একমাত্র প্রধানমন্ত্রীর -মাহমুদ হাসান রিপন এমপি সুন্দরগঞ্জে সাব প্রাণী সম্পদ কল্যাণ কেন্দ্রের বেহালদশাঃ গ্রাম গঞ্জে পশু ডাক্তারের নামে হাতুড়ে ডাক্তারের ছড়াছড়ি গাইবান্ধায় আওয়ামীলীগের ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চ উদযাপন সাঘাটায় রেকর্ডভুক্ত জমিতে ব্রীজ নিমার্ণ কাজে বাধাঁ প্রদান করায় ঠিকাদার কর্তৃক থানায় অভিযোগ কলেজপাড়ায় পৌর নাগরিকদের সভা নলডাঙ্গায় নবীন ও বসন্ত বরণ অনুষ্ঠান গাইবান্ধায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মতবিনিময় সভা গাইবান্ধায় মহিলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন গোবিন্দগঞ্জে সরকারি বই বিক্রিকালে জনতার হাতে শিক্ষক-কর্মচারী আটক

রামডাকুয়া সেতুর নির্মাণ কাজ ধীরগতিতে

রামডাকুয়া সেতুর নির্মাণ কাজ ধীরগতিতে

সুন্দরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ তিস্তার চরবাসির দীর্ঘদিনের কষ্ট লাঘব এব স্বপ্ন বাস্তবায়নে নির্মাণ হচ্ছে সেই রামডাকুয়া সেতু। গত ৮ মাসে নির্মাণ কাজের তেমন একটা অগ্রগতি পরিলক্ষিত হয়নি। আগামি বন্যার আগে সেতুর কাজ শেষ করার দাবি এলাকাবাসির। নির্মাণ কাজের ৪০ ভাগ সম্পন্ন হতে না হতেই মেয়াদকাল শেষ হতে বসেছে। ২০২০ সালের মার্চ মাসে নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। ঢাকার ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান পুরকৌশল প্রযুক্তি লিমিটেড ৯৬ মিটার লম্বা পিসি গার্ডার সেতুটি নির্মাণ করছে। নির্মাণ কাজে ব্যয় হবে ৫ কোটি ৫৭ লাখ ৯৮ হাজার ৪৪৪ টাকা। ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করা হয়।
সুন্দরগঞ্জ পৌর সভার রামডাকুয়া মহল্লার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত তিস্তার শাখা নদীর উপর নির্মাণ করা হচ্ছে সেতুটি। উপজেলার বেলকা, হরিপুর, তারাপুর সহ পাশ্ববর্তী কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর ও চিলমারি উপজেলার প্রায় ২০ গ্রামবাসি প্রতিদিন রামডাকুয়ার শাখা নদী দিয়ে পায়ে হেঁটে, নৌকা যোগে কষ্ট করে উপজেলা শহরে আসা যাওয়া করে আসছিল। এরই এক পর্যায়ে ২০১২ সালে তৎকালিন সংসদ সদস্য ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইঞ্জিনিয়ারিং প্লান ইস্টিমেট ছাড়াই একটি সেতু নির্মাণ করেছিল। কিন্তু ২০১৫ সালে বন্যার স্রােতে সেতুটি ভেসে যায়। এরপর থেকে চরবাসি কষ্ট করে চলাফেরা করছিল। ২০১৯ সালে এলজিইডি সেতুটির নির্মাণ কাজ শুরু করে।
বেলকা চরের ব্যবসায়ী মফিদুল হক মন্ডল জানান নির্মাণ কাজ হচ্ছে তবে ধীর গতিতে। আমরা চরবাসি আগামি বন্যা মৌসুমের আগে নির্মাণ কাজের শেষ দেখতে চাই।
উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবুল মুনছুর জানান নদীতে পানি থাকার কারনে বেশ কিছুদিন কাজ বন্ধ ছিল। তিনি বলেন সেতুর পাইলিং এর কাজ শেষ হয়েছে, পিলারের কাজ চলছে। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান আবারও পুরোদমে কাজ শুরু করেছে। আশা করছি অতিদ্রুত কাজ শেষ হবে।

নিউজটি শেয়ান করুন

© All Rights Reserved © 2019
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com