শনিবার, ১০ জুন ২০২৩, ০৮:২৩ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টারঃ ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার নিচে নেমে আসার ফলে জেলার সবগুলোর নদ-নদীর পানি এখন বিপদসীমার নিচে। গত বুধবার রাত ৯টায় তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার নিচে নেমে আসে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় এ নদের পানি বিপদসীমার ২২ সে.মি. নিচে নেমে এসেছে। ঘাঘট, তিস্তা, করতোয়া ও বাঙালীসহ অন্যান্য নদীর পানি বিপদসীমার অনেক নিচে নেমে আসে। জেলা প্রশাসক জানিয়েছে, বন্যার্তদের মধ্যে ত্রাণ তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এ পর্যন্ত বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা, ফুলছড়ি, গোবিন্দগঞ্জ ও সদর উপজেলায় খয়রাতি সাহায্য হিসেবে ৬০৫ মে. টন চাল, নগদ ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা, গো-খাদ্যের জন্য ১২ লাখ, শিশু খাদ্যের জন্য ৬ লাখ এবং ৬ হাজার ৬৫০ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির ত্রাণ বিতরণ
বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সদর উপজেলার খোলাহাটি ইউনিয়নের কোমনরই মিয়াপাড়া বাঁধে ৪০০ বন্যায় দুঃস্থ পরিবারের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করে। পরে তারা ফুলছড়ির বালাসীঘাটে গিয়ে কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের সৈয়দপুর, ভাষারপাড়া ও চর রসুলপুর গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত ৬০০ পরিবারের মধ্যে শুকনো খাবার বিতরণ করেন।
এ ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ কালে উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, সাধারণ সম্পাদক একেএম আফজালুর রহমান বাবু, কেন্দ্রীয় নেতা নাসিরুল করিম নাপা, নাজমুল হাসান লিটন, গাইবান্ধা জেলা কমিটির সভাপতি মোশাররফ হোসেন দুলাল, সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ রঞ্জু প্রমুখ।