সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৬:২২ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টারঃ গাইবান্ধার তৈরি রসমঞ্জুরী মিষ্টান্ন যাচ্ছে দেশ পেরিয়ে বিদেশে। ইতোমধ্যে রসমঞ্জুরী জেলা নামেও গাইবান্ধা পরিচিত লাভ করছে বিভিন্ন জায়গায়। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এ-টু-আই প্রজেক্টের মাধ্যমে রসমঞ্জুরীকে জেলা ব্রান্ডডিং পণ্য করার সুপারিশ করা হয়েছে। স্বাদ ও গুণাগুণের কারণে গাইবান্ধার রসমঞ্জরীর রয়েছে আলাদা সুনাম।
১৯৪০ সালে শহরের সার্কুলার রোডে রমেশ চন্দ্র ঘোষ প্রথম ব্যবসায়িকভাবে রসমঞ্জুরী উৎপাদন শুরু করেন। অল্প সময়ের মধ্যে জেলার গ-ি পেরিয়ে সারাদেশে সুনাম ও পরিচিতি ছড়িয়ে পড়ে।
রমেশ মিষ্টান্ন ভান্ডার ম্যানেজার জানান, শুধু গাইবান্ধাতেই নয়, ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় রসমঞ্জুরী মিষ্টান্ন পাঠানো হয়। এমনকি বিদেশে পাঠানোর জন্য কিনেন অনেকে।
স্বাদে অতুলনীয় উত্তরবঙ্গের মধ্যে বিখ্যাত এ রসমঞ্জুরী বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য আসেন কেউ কেউ। ভেজালমুক্ত হওয়ায় এ রসমঞ্জুরী নিয়মিত খেয়ে খুশি স্থানীয়রা। রসমঞ্জুরী তৈরির উপকরণে রয়েছে গরুর খাঁটি দুধ, ছানা, চিনি ও ছোট এলাচ।
গাইবান্ধা জেলায় উৎপাদিত পণ্যের মধ্যে রসমঞ্জুরীকে ব্রান্ডডিং পণ্য করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এ-টু-আই প্রজেক্টের মাধ্যমে সুপারিশ করেছেন জেলা প্রশাসক।
বর্তমানে জেলার কয়েকটি হোটেল ও রেস্টুরেন্টে রসমঞ্জুরী পাওয়া যায়। যার প্রতি কেজি ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা।