শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩, ১১:০৪ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টারঃ আর মাত্র ২০দিন বাকি আছে পবিত্র ঈদ-উল আজহার। ঈদকে ঘিরে গাইবান্ধা জেলায় পশুর হাট জমতে শুরু করেছে। খামারি, ক্ষুদ্র খামারি ও ব্যক্তিসহ ব্যবসায়ীরা হাটে গরু নিয়ে আসছেন। বিভিন্ন পশুর হাটে নানামুখী তৎপরতা শুরু হয়েছে ক্রেতাদের। জমে উঠতে শুরু করেছে এ অঞ্চলের পশুর হাট। ভারতীয় গরু আমদানি না করেও নিজেদের পশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা পুরুন করেও ২০ থেকে ২৫ হাজার পশু উদ্বৃত্ত থাকবে বলে পশু খামারী ও ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। বল্লমঝাড় গ্রামের রুহুল আমিন জানান দাড়িয়েপুর হাটে আমদানি ভালো কোরবানির পশু ক্রয় করতে কোন সমস্যা হয়নি। এদিকে হাটের ইজাদাররা জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাসের কারনে সামাজিক দুরুত্ব বজায় রেখে খোলা মেলা ও বিশাল জায়গায় পশুর হাট বসানো হয়েছে। হাটের বিভিন্ন পয়েন্টে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এছাড়াও হাটের একদিক থেকে পশু ক্রেতারা প্রবেশ করে অন্যদিক দিয়ে বের হবেন। সদর উপজেলার দাড়িয়াপুর হাটে ইজাদারা জানান, করোনা ভাইরাসের কাারনে সরকারের বিধিমালা অনুসরন করেন গত ২ হাট থেকে প্রচুর সংখ্যক কোবানির পশু ক্রয় ও বিক্রয় হচ্ছে এবং এখানে সকল প্রকার নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী মোঃ রেজওয়ান হোসেন জানান, ২৬টি স্থায়ী হাটসহ অস্থায়ী হাট গুলোতে হাতধোয়ার জন্য পানি সরবরাহ ব্যবস্থা সহ সকল প্রকার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
জেলা পশু সম্পদ কর্মকর্তা ডঃ মোঃ আব্দুস সামাদ জানিয়েছেন, জেলায় ১১ হাজার ৭শ ৭০টি পশু খামার রয়েছে। এতে হিষ্টু-পষ্টিু ৭৭ হাজার কোরবানীর পশু প্রস্তুত রাখা রয়েছে। এজেলায় ৬১ হাজার পশু কোরবানির চাহিদা পর বাকি পশু অন্য জেলায় পাঠানো সম্ভব হবে জেলার হাট গুলোতে পশুর স্বাস্থ্য পরিক্ষা ও গাভী গরুর গর্ভ পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকবে। এদিকে রোববার জেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় জেলা প্রশাসক মোঃ আবদুুল মতিন জানিয়েছেন পশুর হাটে সকল প্রকার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর নজর দারি থাকবে, নগদ টাকা লেন দেনের ব্যাপারে জাল টাকা পরিক্ষার জন্য ব্যবস্থা থাকবে।