সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩, ০৭:২৪ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম
শিক্ষা ব্যাবস্থা উন্নত আধুনিক ও শিক্ষার মান উন্নয়নের কৃতিত্ব একমাত্র প্রধানমন্ত্রীর -মাহমুদ হাসান রিপন এমপি সুন্দরগঞ্জে সাব প্রাণী সম্পদ কল্যাণ কেন্দ্রের বেহালদশাঃ গ্রাম গঞ্জে পশু ডাক্তারের নামে হাতুড়ে ডাক্তারের ছড়াছড়ি গাইবান্ধায় আওয়ামীলীগের ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চ উদযাপন সাঘাটায় রেকর্ডভুক্ত জমিতে ব্রীজ নিমার্ণ কাজে বাধাঁ প্রদান করায় ঠিকাদার কর্তৃক থানায় অভিযোগ কলেজপাড়ায় পৌর নাগরিকদের সভা নলডাঙ্গায় নবীন ও বসন্ত বরণ অনুষ্ঠান গাইবান্ধায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মতবিনিময় সভা গাইবান্ধায় মহিলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন গোবিন্দগঞ্জে সরকারি বই বিক্রিকালে জনতার হাতে শিক্ষক-কর্মচারী আটক দারিয়াপুরে বাম জোটের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

ইরি-বোরো ধানের ক্ষেত পরিচর্যায় ব্যস্ত গাইবান্ধার নারী শ্রমিকরা

ইরি-বোরো ধানের ক্ষেত পরিচর্যায় ব্যস্ত গাইবান্ধার নারী শ্রমিকরা

স্টাফ রিপোর্টারঃ গাইবান্ধা জেলার সাত উপজেলার দিগন্ত জুড়ে নজর কাড়ছে ইরি-বোরো ধানের ক্ষেত। কৃষকের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের এ ক্ষেতে আশানুরূপ ফলন পেতে সার-কীটনাশক প্রয়োগসহ আগাছা পরিচর্যায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কৃষক ও নারী কৃষাণীরা। মৌসুমের শুরু থেকেই ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে ইরি-বোরো চাষাবাদে ঝুঁকে পড়েছে তারা।
গাইবান্ধায় কৃষকের স্বপ্ন পরিচর্যায় ব্যস্ত নারী কৃষাণীরা গতকাল শুক্রবার গাইবান্ধার বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে এসব চিত্র দেখা গেছে। তবে নারী কৃষাণীরা শ্রম মূল্যেও বৈষম্য শিকার হচ্ছে। কৃষাণী কমেলা বেগম ও আনোয়ারা বেওয়া অভিযোগ করে বলেন, একজন পুরুষের মজুরী ৪০০ টাকা, আর মহিলাদের মজুরী দেয়া হচ্ছে ২৫০ টাকা। এ বৈষম্য থেকে পরিত্রাণ চায় নারী শ্রমিকরা।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে গাইবান্ধা জেলায় প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার ৫শ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কৃষক জলিল, সোলায়মান ও তসলিম উদ্দিন বলেন, চলমান আবহাওয়ার বিরূপ প্রক্রিয়া না ঘটলে গত বছরের তুলনায় এবার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। বর্গাচাষি জহির উদ্দিন ও আনোয়ার হোসেনসহ আরো অনেক কৃষক জানান, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সার, ডিজেল ও কীটনাশকের মূল্য বৃদ্ধির কারণে বোরো আবাদ কিছুটা ব্যাহত হয়েছে।
গাইবান্ধা উপজেলার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু তাহের মিয়া বলেন, উপজেলার নিচু এলাকার কৃষকরা সেচ পাম্পের সাহায্যে জলাবদ্ধ বিলগুলোর পানি নিষ্কাশন করে বোরো আবাদ করায় গতবারের তুলনায় এ বছর বেশি জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে।
এদিকে কৃষকদের অভিযোগ, কৃষি বিভাগের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগণকে কখনো মাঠ পর্যায়ে দেখা যায় না। তারা যদি কৃষকদের সঠিক পরামর্শ দিতেন তাহলে অধিক ফলন উৎপাদন করা সম্ভব হতো।

নিউজটি শেয়ান করুন

© All Rights Reserved © 2019
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com